আমরা দেখে নেবো বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত কোন পাঁচটা দেশ বেশি গোল হজম করেছে।
১৯৩৮ বিশ্বকাপ, সুইডেন বনাম কিউবা: কোয়ার্টার ফাইনালের ম্যাচ ছিল। যে লড়াইয়ে সুইডেনের কাছে তছনছ হয়ে গিয়েছিল কিউবা শিবির। দুই সুইডিশ তারকা হ্যারি অ্যান্ডারসন এবং গুস্তাভ ওয়েটেস্ট্রম হ্যাটট্রিক করেছিলেন। বাকি দুই গোল তোরে কেলার এবং আর্নে নাইবার্গের। ম্যাচ শেষ হয়েছিল ৮-০ গোলে।
১৯৫৪ বিশ্বকাপ, হাঙ্গেরি বনাম দক্ষিণ কোরিয়া: বিশ্বকাপে সেবার গোল্ডেন দল ছিল হাঙ্গেরির। জুরিখে দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে সেই ম্যাচে ৯-০ গোলে জেতে হাঙ্গেরি। গ্রুপ শীর্ষে থেকেই পরের রাউন্ডে পৌঁছেছিল দল। দুর্দান্ত ফর্মে থাকা হাঙ্গেরি সেবার পৌঁছে গিয়েছিল টুর্নামেন্টের ফাইনালে। যেখানে পশ্চিম জার্মানির কাছে ২-৩ গোলে হারে তারা।
১৯৭৪ বিশ্বকাপ, যুগোস্লোভিয়া বনাম জাইরে: একমাত্র আফ্রিকান দেশ হিসেবে সেবার সুযোগ পেয়েছিল জাইরে। গ্রুপ পর্বে ৯-০ গোলে যুগোস্লোভিয়ার কাছে পরাস্ত হয় তারা। তার আগে হারে স্কটল্যান্ডের কাছে। আর তাই গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নিতে হয়েছিল জাইরেকে।
১৯৮২ বিশ্বকাপ, হাঙ্গেরি বনাম এল সালভাডোর: গৃহযুদ্ধের মধ্যেও বিশ্বকাপে যোগ্যতা অর্জন করেই নজির গড়েছিল সালভাডোর। তবে টুর্নামেন্টে সেভাবে নজর কাড়তে পারেনি তারা। হাঙ্গেরির কাছে তারা হারে ১০-১ ব্যবধানে। আর বিশ্বকাপের মঞ্চে এমন হার নিঃসন্দেহে লজ্জাজনক। তবে সেবার বিশ্বকাপে সুযোগ পেয়েই প্রশংসা কুড়িয়েছিল সালভাডোর। সেই ম্যাচে পরিবর্ত হিসেবে নেমে গোলের হ্যাটট্রিক করে ইতিহাস তৈরি করেছিলেন লাজলো কিস। যদিও গ্রুপ পর্ব থেকেই ছিটকে গিয়েছিল এই দুই দল।
২০০২ বিশ্বকাপ, জার্মানি বনাম সৌদি আরব: সেবার সৌদি আরবকে ৮-০ গোলে উড়িয়ে দিয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু করেছিল জার্মান জায়ান্টরা। মিরোস্লাভ ক্লোজের হ্যাটট্রিকের সাক্ষী হয়েছিলেন দর্শকরা। গোল করেছিলেন মাইকেল বালাক, কার্সটেন জ্যানকার, টমাস লিঙ্কে, ওলিভার বিয়ারহফ এবং স্নাইডার। যদিও শেষপর্যন্ত নিজেদের পারফরম্যান্স ধরে রাখতে পারেনি জার্মানি। পঞ্চমবার বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ব্রাজিল।
১৯৩৮ বিশ্বকাপ, সুইডেন বনাম কিউবা: কোয়ার্টার ফাইনালের ম্যাচ ছিল। যে লড়াইয়ে সুইডেনের কাছে তছনছ হয়ে গিয়েছিল কিউবা শিবির। দুই সুইডিশ তারকা হ্যারি অ্যান্ডারসন এবং গুস্তাভ ওয়েটেস্ট্রম হ্যাটট্রিক করেছিলেন। বাকি দুই গোল তোরে কেলার এবং আর্নে নাইবার্গের। ম্যাচ শেষ হয়েছিল ৮-০ গোলে।
১৯৫৪ বিশ্বকাপ, হাঙ্গেরি বনাম দক্ষিণ কোরিয়া: বিশ্বকাপে সেবার গোল্ডেন দল ছিল হাঙ্গেরির। জুরিখে দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে সেই ম্যাচে ৯-০ গোলে জেতে হাঙ্গেরি। গ্রুপ শীর্ষে থেকেই পরের রাউন্ডে পৌঁছেছিল দল। দুর্দান্ত ফর্মে থাকা হাঙ্গেরি সেবার পৌঁছে গিয়েছিল টুর্নামেন্টের ফাইনালে। যেখানে পশ্চিম জার্মানির কাছে ২-৩ গোলে হারে তারা।
১৯৮২ বিশ্বকাপ, হাঙ্গেরি বনাম এল সালভাডোর: গৃহযুদ্ধের মধ্যেও বিশ্বকাপে যোগ্যতা অর্জন করেই নজির গড়েছিল সালভাডোর। তবে টুর্নামেন্টে সেভাবে নজর কাড়তে পারেনি তারা। হাঙ্গেরির কাছে তারা হারে ১০-১ ব্যবধানে। আর বিশ্বকাপের মঞ্চে এমন হার নিঃসন্দেহে লজ্জাজনক। তবে সেবার বিশ্বকাপে সুযোগ পেয়েই প্রশংসা কুড়িয়েছিল সালভাডোর। সেই ম্যাচে পরিবর্ত হিসেবে নেমে গোলের হ্যাটট্রিক করে ইতিহাস তৈরি করেছিলেন লাজলো কিস। যদিও গ্রুপ পর্ব থেকেই ছিটকে গিয়েছিল এই দুই দল।
২০০২ বিশ্বকাপ, জার্মানি বনাম সৌদি আরব: সেবার সৌদি আরবকে ৮-০ গোলে উড়িয়ে দিয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু করেছিল জার্মান জায়ান্টরা। মিরোস্লাভ ক্লোজের হ্যাটট্রিকের সাক্ষী হয়েছিলেন দর্শকরা। গোল করেছিলেন মাইকেল বালাক, কার্সটেন জ্যানকার, টমাস লিঙ্কে, ওলিভার বিয়ারহফ এবং স্নাইডার। যদিও শেষপর্যন্ত নিজেদের পারফরম্যান্স ধরে রাখতে পারেনি জার্মানি। পঞ্চমবার বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ব্রাজিল।
0 Comments
Thank you