মারনাস লাবুশেনের টেস্ট অভিষেক দুই বছর আগে অক্টোবরে। তখন প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে তাঁর ব্যাটিং গড় চল্লিশ-ও ছিল না। শুরুটাও হয়েছিল লেগ স্পিনার হিসেবে। অভিষেক টেস্টে প্রথম ইনিংসে ০ পরের ইনিংসে ‘আনলাকি থার্টিন’—১৩। তখন কে ভেবেছিল, এই লাবুশেনেই এত অল্প সময়ে উঠে আসবেন এতটা ওপরে!
আসলে সব সময় সকাল দেখে ঠাহর করা যায় না দিনটা কেমন যাবে। লাবুশেন যেন সে কথাই প্রমাণ করে যাচ্ছেন। এ দুই বছরে ১৪ টেস্টের ক্যারিয়ারে লাবুশেনের ব্যাটিং গড় ৬৩.৬৩! র্যাঙ্কিংয়েও উঠে আছেন চারে। তাঁর শেষ সাতটি ইনিংস—১৮৫, ১৬২, ১৪৩, ৫০, ৬৩, ১৯ ও ২১৫! শেষ ইনিংসটি দেখা গেল সিডনি টেস্টে প্রথম দুই দিনের খেলায়। তিনে নামা এ ব্যাটসম্যানের ডাবল সেঞ্চুরিতে ভর করে আজ দ্বিতীয় দিনে প্রথম ইনিংসে মোট ৪৫৪ রান তুলে অলআউট হয় অস্ট্রেলিয়া। জবাবে নিউজিল্যান্ডের দুই ওপেনার দেখিয়েছেন দৃঢ়তা। বিনা উইকেটে ৬৩ রানে দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষ করেছে কিউইরা।
স্কোরকার্ড বলছে, সিডনি টেস্টে অস্ট্রেলিয়া এখনো বড় ব্যবধানে এগিয়ে। নিউজিল্যান্ডের হাতে ১০ উইকেট থাকলেও প্রথম ইনিংসে এখনো তারা ৩৯১ রানে পিছিয়ে। কাল তৃতীয় দিনে স্নায়ুর চাপ সামলে কঠিন পরীক্ষাই দিতে হবে সফরকারি ব্যাটসম্যানদের। তবে লাবুশেনের ডাবল সেঞ্চুরি এক পাশে রাখলে দ্বিতীয় দিন খুব একটা খারাপ কাটেনি নিউজিল্যান্ডের। মাত্র ৪৪ রানের ব্যবধানে অস্ট্রেলিয়ার শেষ ৫ উইকেট নিয়েছে কলিন ডি গ্র্যান্ডহোম-নিল ওয়াগনাররা। ৩টি করে উইকেট এ দুই পেসারের। লেগ স্পিনার টড অ্যাস্টলের শিকার ২ উইকেট।
গ্র্যান্ডহোমকে চার মেরে লাবুশেন প্রথম ডাবল তুলে নেওয়ার সময় গ্যালারিতে ছিলেন তাঁর বাবা-মা। এসসিজির গ্যালারি এ সময় ফেটে পড়ে করতালিতে। গত বছর টেস্ট ক্রিকেটে সর্বোচ্চ এ রান সংগ্রাহক ব্যাটসম্যান চলতি বছরেও ধরে রেখেছেন নিজের ফর্ম। আজকের ইনিংসটি দিয়ে ব্যাটিং গড়ে তিনি টপকে গেলেন এ সময়ের অন্যতম সেরা স্টিভ স্মিথকেও (৬২.৮৪)। দক্ষিণ আফ্রিকান বংশোদ্ভূত এ ব্যাটসম্যান অস্ট্রেলিয়ার ঘরোয়া ৫ টেস্টের মৌসুমে রান তোলায় পেছনে ফেললেন স্যার ডন ব্র্যাডম্যান (৮১০) ও নিল হার্ভের (৮৩৪) মতো কিংবদন্তিদের। ৬০ বছর আগে ৮৩৪ রান তোলা হার্ভেকে টপকে ৮৩৭ রান তুলেছেন লাবুশেন।
MarnusLabuschagneTest doublecentury |
স্কোরকার্ড বলছে, সিডনি টেস্টে অস্ট্রেলিয়া এখনো বড় ব্যবধানে এগিয়ে। নিউজিল্যান্ডের হাতে ১০ উইকেট থাকলেও প্রথম ইনিংসে এখনো তারা ৩৯১ রানে পিছিয়ে। কাল তৃতীয় দিনে স্নায়ুর চাপ সামলে কঠিন পরীক্ষাই দিতে হবে সফরকারি ব্যাটসম্যানদের। তবে লাবুশেনের ডাবল সেঞ্চুরি এক পাশে রাখলে দ্বিতীয় দিন খুব একটা খারাপ কাটেনি নিউজিল্যান্ডের। মাত্র ৪৪ রানের ব্যবধানে অস্ট্রেলিয়ার শেষ ৫ উইকেট নিয়েছে কলিন ডি গ্র্যান্ডহোম-নিল ওয়াগনাররা। ৩টি করে উইকেট এ দুই পেসারের। লেগ স্পিনার টড অ্যাস্টলের শিকার ২ উইকেট।
গ্র্যান্ডহোমকে চার মেরে লাবুশেন প্রথম ডাবল তুলে নেওয়ার সময় গ্যালারিতে ছিলেন তাঁর বাবা-মা। এসসিজির গ্যালারি এ সময় ফেটে পড়ে করতালিতে। গত বছর টেস্ট ক্রিকেটে সর্বোচ্চ এ রান সংগ্রাহক ব্যাটসম্যান চলতি বছরেও ধরে রেখেছেন নিজের ফর্ম। আজকের ইনিংসটি দিয়ে ব্যাটিং গড়ে তিনি টপকে গেলেন এ সময়ের অন্যতম সেরা স্টিভ স্মিথকেও (৬২.৮৪)। দক্ষিণ আফ্রিকান বংশোদ্ভূত এ ব্যাটসম্যান অস্ট্রেলিয়ার ঘরোয়া ৫ টেস্টের মৌসুমে রান তোলায় পেছনে ফেললেন স্যার ডন ব্র্যাডম্যান (৮১০) ও নিল হার্ভের (৮৩৪) মতো কিংবদন্তিদের। ৬০ বছর আগে ৮৩৪ রান তোলা হার্ভেকে টপকে ৮৩৭ রান তুলেছেন লাবুশেন।
0 Comments
Thank you